কৈশোরে সেলিম মোরশেদ।লেখকের দাদাবাড়ি। কাজীপুর, যশোর।লেখকের বাবা-মা এবং ভাই-বোন।লেখকের দাদাবাড়ি। কাজীপুর, যশোর।লেখকের বাবার বাড়ি। ষষ্টিতলা, যশোর।লেখকের বাবার বাড়ি। ষষ্টিতলা, যশোর।যশোরে লেখকের বাড়ির পুকুর পাঁড়ে পাঠকসমাবেশের কর্ণধার সাহিদুল ইসলাম বিজু, বিজুর পুত্র ও স্ত্রী, লেখক সেলিম মোরশেদ ও প্রতীক।লেখকের সেজো ফুপু ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষয়িত্রী, অসংখ্য সংগঠনের প্রধান, নারী জাগরণের নেত্রী, ‘সাদা মনের মানুষ’ হিসেবে সম্মানিত; মনোয়ারা খাতুনের মৃত্যুদিনে, ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে তাঁর মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন সেলিম মোরশেদসহ পারিবারিক স্মজনেরা।এক ভাই দুই বোন।বড় বোনের সঙ্গে লেখক।ছোট বোনের বাসায়, বসুন্ধরায়।যশোরের বাসায় লেখক।যশোরে নিজের বাসায় লেখক। অক্টোবর, ২০১৯।
কবি সঞ্চয় প্রথমের ২০তম জন্মবার্ষিকীতে কেক খাইয়ে দিচ্ছেন বাবা সেলিম মোরশেদ। পাশে মারুফুল আলম।‘প্রতিশিল্প’ আয়োজিত সেলিম মোরশেদের নির্বাচিত গল্প’র প্রকাশনা অনুষ্ঠানে ফয়েজ আলম, পারভেজ হোসেন, শওকত আলী, সেলিম মোরশেদ, আল মাহমুদ ও মারুফুল আলম। ১৯ এপ্রিল ২০০৫।‘সেলিম মোরশেদ বাংলা সাহিত্যে থাকবে এই জন্যে, সে যা বিশ্বাস করে তাই লেখে।’ বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে ‘প্রতিশিল্প’ আয়োজিত সেলিম মোরশেদের নির্বাচিত গল্প’র প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তারেক মাসুদ। ১৯ এপ্রিল ২০০৫।২০১১সালের ৪ এপ্রিল, যশোর বিডি হলে ‘স্বগতকণ্ঠ’ আয়োজিত ‘সেলিম মোরশেদ রচনা সংগ্রহ ১’ এর প্রকাশনা ও সম্মাননা অনুষ্ঠানে- মহিউদ্দীন মোহাম্মদ, সলিমুল্লাহ খান, আমজাদ হোসেন, শেখ নিয়াজ মোহাম্মদ, খালেদুর রহমান টিটো, সেলিম মোরশেদ, আলী রেজা অপু, সাগর নীল খান, মেহদিউর রহমান টুটুল ও মারুফুল আলম।অনুষ্ঠানে উপস্থিত দর্শক-শ্রোতাদের একাংশ।আলোচনা করছেন বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, লেখক ও সমালোচক সলিমুল্লাহ খান। মঞ্চে সাগর নীল খান, আলী রেজা অপু, সেলিম মোরশেদ, খালেদুর রহমান টিটো…।বক্তব্য রাখছেন বিশিষ্ট বাম রাজনীতিক ও লেখক কমরেড আমজাদ হোসেন। মঞ্চে আলী রেজা অপু, সেলিম মোরশেদ…।ছবিতে সেলিম মোরশেদ, খালেদুর রহমান টিটো, শেখ নিয়াজ মোহাম্মদ, আমজাদ হোসেন ও মহিউদ্দীন মোহাম্মদ।‘স্বগতকণ্ঠ’ আয়োজিত ‘মানুষ উত্তম’ নাটকের কলাকুশলীগণ।‘মানুষ উত্তম’ নাটকের একটি দৃশ্য।যশোর জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘স্বগতকণ্ঠ’ আয়োজিত কাজী শাহেদ নওয়াজের নির্দেশনায় ‘মানুষ উত্তম’ নাটকের একাংশ-২০১১।
দ্বিতীয় পর্ব: খির্বেৎকুমরান অঞ্চল: (সম্মানিত দাউদের দশটি শহরের একটি)।
মরু সাগরের তীরে পাহাড় ও অরণ্যের এক ফাটল।
এসীন সম্প্রদায়ের (ইহুদিদের তৃতীয় ধর্মীয় দলের ভোগবাদ বিরোধী সুফী/সন্ন্যাসী গোষ্ঠী)।
নারীগণ/ধীবরবৃন্দ (জেলে) হাওয়ারী—(হাওয়া: ধবধবে সাদা পরিচ্ছন্নকারী)—ধোপা ও কৃষকেরা।
সম্প্রদায়ের অন্যান্য মানুষ এবং অতিথি সাধু সীমন।
পথ ধরে এগিয়ে চলেছে মেয়েরা। পা মিলিয়ে তারা পেছনে ফেলে এগোয়। সামনে অজস্র বালির ঢিবি—একের পর এক। একটা থেকে অন্যটা আরো উঁচু আরো বৃহৎ। অক্লান্তিতে এ পথচলা, পিছিয়ে পড়বে না কেউ, রওনা হওয়ার আগে সবাই পানি খেয়েছে শুধু; দূরে বৃহৎ পাহাড়ি পথ, দলটা ঘুরে পাশের মাঠে মাঝখান দিয়ে এগিয়ে যাওয়া সরু পথ ধরে এগোলো। দেশটা খুব অভিশপ্ত, সমৃদ্ধিগুলো কোথায় গেলো? ভাবছিলো কেউ; ঠাণ্ডা তাজা হাওয়া আর দূরে সাগরের তীরে জলের ভারমন্থর স্রোতের দৃশ্যমান ঢেউ নিরাশাটাকে বসতে দিলো না। রোদের ক্ষীণ প্রভা তারা লক্ষ করছিলো মাঝে মাঝে।
কিছুক্ষণ পর সূর্যাস্ত পর্যন্ত সবাই বিশ্রাম নিলো। তালগাছগুলো উত্তরের মন্দ বাতাসে অল্প অল্প মাথা নাড়ছে। আবার উঠে তাঁরা শেষ পাহাড়ের ঢালু দিয়ে নেমে আসে ধীরে। পাহাড়ের মাথায় বিরাট মোটা কাণ্ডওয়ালা অসংখ্য বৃক্ষ। গাছগুলোর বড়ো মোটা গাঁটওয়ালা ডালগুলো কচিপাতা ও শাদা ফুলের গুচ্ছে ঢাকা। অনঢ়-রুক্ষ ঘাসগুলো তৃপ্ত-সবুজ হয়ে ওঠে কোমল মনের দুর্দান্ত গতির স্পর্শিত পাগুলোর জন্যে। পাশে চষা ক্ষেত আর উত্তরের বিরাট খাঁজে খাড়া পাহাড়ের নিচে ব্যাপ্তি নিয়ে এক প্রাচীন কুয়ো। মুখের চারধারে ক্ষয়ে যাওয়া নকশায় চওড়া পাথরের গোল বেড়। একে একে মেয়েদের দল সেখানে গিয়ে বসে। অতল থেকে উঠে আসা টলমলে স্বচ্ছ পানি। তারা তাকিয়ে থাকে সেই দিকে আর বিচিত্র ভাষায় বিড়বিড় করে। চারপাশে তাল আর খেজুর গাছের ঘন পত্রগুচ্ছের ভেতর থেকে আসে ঝাঁঝালো মিষ্টি গন্ধ। দীর্ঘক্ষণ ধরে তারা তাদের প্রার্থনা সেখানে শেষ করে। সতর্ক থাকে কারণ চোখ থেকে অশ্রু পড়া নিষেধ। প্রার্থনাপর্ব সমাপ্ত হলে মেয়েরা সম্মিলিত স্বরে সুর তোলে, চড়া হতে থাকে সেই সুর ধাতব তালে। মাথা ডাইনে-বাঁয়ে নাড়িয়ে তাঁরা গাইতে থাকে।
গান:
দান করো জলাধর, হৃদি দ্বার খুলিয়া
দান করো জলাধর, উপচায়ে পড়িয়া
শুষ্ক ভূমি তার, তৃণ তৃষিত হয়
তৃষিত প্রাণ করে পান।
ভালো-মন্দ হোক, যতোরকমের লোক
বিনা মূল্যে পায় যে দান।
হৃষ্টচিত্তে করো দান, অর্পি নিজে মনপ্রাণ
এমনই তো দাতা ঈশ্বর চান প্রেমের ধর্ম দান।
[কিছুক্ষণ পর গাইতে গাইতে মেয়েদের প্রস্থান]
খ্রিস্টসংগীত ২৩৬—কথা উইলিয়াম কেরি, সুর: লেখক তাল: দ্রুত কাহারবা—৪ মাত্রা/বাজনা: খঞ্জনি
সবশেষে অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন এপ্রজন্মের ব্যতিক্রমী মেধাবী সঙ্গীত শিল্পী ‘সায়ান’।‘লোক ২০ বছর পূর্তি উৎসব’-এ বক্তব্য রাখছেন সেলিম মোরশেদ, পাশে হাসান মাহমুদ, রামেন্দু মজুমদার, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, মুহম্মদ নুরুল হুদা, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ও আবুল কাসেম ফজলুল হক।‘পাঠক সমাবেশ’ আয়োজিত কবি আযাদ নোমানের কবিতার বই— ‘প্রণয় যুদ্ধ প্রলয় গান’ প্রকাশনা অনুষ্ঠানে লেখক।‘প্রণয় যুদ্ধ প্রলয় গান’ প্রকাশনা অনুষ্ঠানে লেখক।‘পাঠক সমাবেশ’ আয়োজিত কবি আযাদ নোমানের কবিতার বই— ‘প্রণয় যুদ্ধ প্রলয় গান’ প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কবি কুমার চক্রবর্তী, জনাব ডায়মন্ড, দেওয়ান সাইদুল হাসান, কবি সাজ্জাদ শরিফ, কবি আযাদ নোমান, কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ, কথাসাহিত্যিক পারভেজ হোসেন, কবি শান্তনু চৌধুরী এবং কবি ও কথাসাহিত্যিক আলমগীর রেজা চৌধুরী।প্রকাশনা সংস্থা ‘উড়কি’র প্রকাশনা উত্তর পুনর্মিলনী ২০১৯-এ বক্তব্য রাখছেন লেখক।‘প্রথাবিরুদ্ধ সাহিত্যের স্পর্ধা’ শিরোনামে কবি সঞ্চয় প্রথমের কবিতা ও অন্যান্য কবিদের কবিতা পাঠ অনুষ্ঠান শেষে সঞ্চয় প্রথম-এর বই গ্রহণ করছেন কবি ও দ্রষ্টব্য সম্পাদক কামরুল হুদা পথিকের জ্যেষ্ঠপুত্র।দীপনপুরে ‘করাতকল’ আয়োজিত ‘প্রথাবিরুদ্ধ সাহিত্যের স্পর্ধা ও কবিতা পাঠ’ অনুষ্ঠানে কবি শাফি সমুদ্র, যশোর প্রেসক্লাবের প্রাক্তন সভাপতি ফকির শওকত, কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ, কবি মাহমুদুল হাসান মাসুম, ও চিত্রশিল্পী চারু পিন্টু।২০০৯-এর ৬ আগস্ট AIUB-এর ইংরেজি ডিপার্টমেন্টের আয়োজনে আলোচনা শেষে।২০০৯-এর AIUB’র ইংরেজি ডিপার্টমেন্টের আয়োজনে বক্তব্য রাখছেন লেখক।
শিমুলপুরের বাড়িতে কবি বিনয় মজুমদার ও সেলিম মোরশেদ-২০০৫।২০০৫-এ কবি মানসী কীর্ত্তনীয়া কতৃক আয়োজিত কলকাতার নন্দনে ‘সলমা জরির কাজ’ কাব্যগ্রন্থের আলোচনা অনুষ্ঠানে কবি উৎপল কুমার বসু ও সেলিম মোরশেদ।কোনো এক বইমেলায় আযাদ নোমান, সেলিম মোরশেদ, কামরুল হুদা পথিক ও তপন বড়ুয়া।বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে সেলিম মোরশেদ ও নাসরীন জাহান।মহসীন রেজা, সাহিদুর রহমান, মানসী কীর্তনিয়া, শুভঙ্কর দাশ, চৈতালী চট্টোপাধ্যায়, সেলিম মোরশেদো শর্মী পাণ্ডে।‘চারবাক’ আয়োজিত লিটলম্যাগ প্রদর্শনী।‘চারবাক’ আয়োজিত লিটলম্যাগ প্রদর্শনীতে রিসি দলাই, আহমেদ নকীব, আহ্মেদ লিপু, সাগর নীল খান এবং অন্যান্যদের সঙ্গে সেলিম মোরশেদ।আহমাদ মাযহার, আনওয়ার আহমদ, তারেক শাহরিয়ার, আরেক বন্ধু ও সেলিম মোরশেদ। ১৯৮৪ সাল [আনুমানিক]। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের আড্ডায়।১৯৮৪/১৯৮৫ সালে লেখক। আলোকচিত্র: আহমাদ মাযহার।১৯৮৪/১৯৮৫ সালে লেখক। আলোকচিত্র: আহমাদ মাযহার।সেলিম মোরশেদ, শান্তনু চৌধুরী, সৈয়দ তারিক ও শহিদুল আলম।আহমাদ মাযহার, আহমদ মুজতবা জামাল, সেলিম মোরশেদ, সাগর নীল খান ও পারভেজ হোসেন। বসুন্ধরা সিটির সামনে।জঙশন, সূর্যঘড়ি ও প্রতিশিল্প আয়োজিত কবি সঞ্চয় প্রথম-এর স্মরণসভায় যশোর ইন্সটিটিউটে স্মরণসভায় মারুফুল আলম, পাবলো শাহি, দূর্বাশা দূর্বার ও সেলিম মোরশেদ।অনিন্দ্য, দুয়েন্দে আয়োজিত আজিজ সুপার মার্কেটে কবি সঞ্চয় প্রথম-এর স্মরণসভায় হাবিব ওয়াহিদ, সেলিম মোরশেদ, আহমেদ নকীব ও মোজাই জীবন সফরী।কমঃ মেহদিউর রহমান টুটুল ও সেলিম মোরশেদ।আবুবকর সিদ্দিক, সেলিম মোরশেদ, রেজাউদ্দিন স্টালিন।মুহম্মদ খসরুর সাথে লেখক। ছবি: কামরুল হাসান মিথুন।কবি মাসুদুজ্জামান, অনুবাদক ভি রামস্বামি, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন ও কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ।বইমেলায় ‘উলুখড়’ স্টলে সেলিম মোরশেদ, শহিদুল আলম, মাসুমুল আলম ও সাগর নীল খান।বইমেলায় সেলিম মোরশেদ ও জাহিদুর রহিম অঞ্জন।সুহৃদ শহিদুল্লা, মাসুমুল আলম, সেলিম মোরশেদ ও সাগর নীল খান।কবি সৈয়দ তারিক ও কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ।কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ, কবি গৌতম চৌধুরী ও কবি মারুফুল আলম।২০১০-এর বইমেলায় নাভিল মানদার, বিপুল বিশ্বাশ, তিতাস অধিকারী, সেলিম মোরশেদ, মাহবুব হাসান ও আহমেদ নকীব।মুহম্মদ খসরু, শুভঙ্কর দাশ, আহমেদ নকীব ও সেলিম মোরশেদ।কবি সৈয়দ তারিক ও কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ।আজিজ মার্কেটে কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ, কবি মারুফুল আলম এবং কণ্ঠশিল্পী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কফিল আহমেদ।আহমেদ নকীব ও সেলিম মোরশে।সেলিম মোরশেদ ও মারুফুল আলম।লেখকের সঙ্গে কথাসাহিত্যিক তাশরিক-ই-হাবিব।সেলিম মোরশেদের সঙ্গে গল্পকার হাসান গোর্কি।২০১৯-এর বইমেলায় সেলিম মোরশেদ, সাগর নীল খান, পারভেজ হোসেন, জনৈক পাঠিকা ও মারুফুল আলম।লেখকের সঙ্গে কবি আব্রাহাম তামিম। যশোর টাউন হল মাঠে।লেখকের সঙ্গে কথাসাহিত্যিক অসিত বিশ্বাস ও কবি অতীন অভীক।পিকনিক: ডাকাতিয়া, যশোর। রহমান রেজা, মারুফুল আলম, সাহিদুর রহমান, জনৈক শুভাকাঙ্ক্ষী, সেলিম মোরশেদ, জনাব বুলবুল, তানজিন তামান্না ও নাভিল মানদার।