আবুল হাসান
ষাটের দশকের অন্যতম জনপ্রিয় কবি আবুল হাসান ১৯৪৭ সালের ২৭ আগস্ট গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গীপাড়ার বর্নি গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিক নিবাস পিরোজপুর জেলার নাজিরপুরের ঝনঝনিয়া গ্রামে। তিনি ঢাকার আরমানিটোলা সরকারি বিদ্যালয় থেকে ১৯৬৩ সালে এসএসসি এবং ১৯৬৫ সালে বরিশালের ব্রজমোহন কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে অনার্স নিয়ে ভর্তি হলেও মধ্যপথে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার ইতি ঘটান। ১৯৬৯ সালে দৈনিক ইত্তেফাকের বার্তা বিভাগে যোগদানের মাধ্যমে শুরু তাঁর কর্মজীবন। পরবর্তীকালে দৈনিক গণবাংলা (১৯৭২-১৯৭৩), দৈনিক জনপদ (১৯৭৩-৭৪) পত্রিকায় সহকারি সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালক করেছেন।
একনজরে
আবুল হাসান
জন্ম: ২৭ আগস্ট ১৯৪৭।
প্রয়াণ: ২৬ নভেম্বর ১৯৭৫।
আবুল হাসানের প্রকাশিত গ্রন্থ: রাজা যায় রাজা আসে (১৯৭২), যে তুমি হরণ করো (১৯৭৮), পৃথক পালঙ্ক (১৯৭৫)। তাঁর মৃত্যুর পর প্রকাশিত হয় ‘আবুল হাসানের অগ্রন্থিত কবিতা’ (১৯৮৫), কাব্যনাট্য ‘ওরা কয়েকজন’ (১৯৮৮), ‘ আবুল হাসানের গল্প’ (১৯৯০)।
জীবদ্দশায় আবুল হাসান উল্লেখযোগ্য কোনো পুরস্কার পাননি। মরণোত্তর পেয়েছেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৭৫), একুশে পদক (১৯৮২)।
প্রকাশিত গ্রন্থাবলি
আবুল হাসানের প্রকাশিত গ্রন্থ: রাজা যায় রাজা আসে (১৯৭২), যে তুমি হরণ করো (১৯৭৮), পৃথক পালঙ্ক (১৯৭৫)। তাঁর মৃত্যুর পর প্রকাশিত হয় ‘আবুল হাসানের অগ্রন্থিত কবিতা’ (১৯৮৫), কাব্যনাট্য ‘ওরা কয়েকজন’ (১৯৮৮), ‘ আবুল হাসানের গল্প’ (১৯৯০)।
জীবদ্দশায় আবুল হাসান উল্লেখযোগ্য কোনো পুরস্কার পাননি। মরণোত্তর পেয়েছেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৭৫), একুশে পদক (১৯৮২)।
প্রয়াণ
আবুল হাসান ১৯৭৪ সালের ১৯ নভেম্বর জার্মানির বার্লিন যান চিকিৎসার জন্য, ফিরে আসেন ১৯৭৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে। ১৯৭৫ সালের ২৬ নভেম্বর মাত্র আটাশ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।